s

ডুয়ার্সে যদি ঘুরতেই হয়, তবে চালসার কাছে গৌরিগাঁওই কেনো আদর্শ ঠিকানা?

image

কারণ এই গ্রামটি একটি অনুচ্চ পাহাড়ের উপর। যা সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে 565 ft উঁচু। পুরো গ্রামটাই একটা মিনি ফরেস্ট। শাল, সেগুন, গামারি, সুপারি, শিমুল ইত্যাদি গাছের বনভূমি এবং চাপরামারি ওয়াইল্ড লাইফ স্যাংচুয়ারি থেকে ঢিল ছোঁড়া দূরতে অবস্থিত। এরকম মনোমুগ্ধকর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ডুয়ার্সে বিরল। সব চেয়ে বড়ো কথা গৌরিগাঁও এ আমাদের রিসর্টের প্রতিটি কোন থেকে সম্পূর্ণ চাপরামারি ও গোরুমারা ফরেস্ট এক ফ্রেমে দেখা যায়। পুরো গ্রামটাই অফবিট। গ্রামের প্রান্তে রিসর্ট। পুরো নিরিবিলি কোলাহল বর্জিত পরিবেশ। নেপালী ও আদিবাসী অধ্যুষিত গ্রাম। পুরো গ্রাম জুড়ে ফুলের বাগান। তবে গ্রামের মূল আকর্ষণ ঢেউ খেলানো কিলকুট চা বাগান। আর সুউচ্চ টেবিল টপ ভিউ পয়েন্ট। যেখানকার প্যানরমিক ভিউ অসাধারণ। মেঘমুক্ত আকাশে পুরো হিমালয়ের পাহাড় গুলোকে দেখা যায়। (তবে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা যায় না।) গ্রামে একটি ঝোড়া ও একটা ঝর্ণা আছে। আছে ভিউ পয়েন্ট। পুরো জায়গাটাই চালসা স্টেশন থেকে ১ কিমি দূরত্বে। যা কিনা পশ্চিম ডুয়ার্সের কেন্দ্রস্হল।
এই গ্রামের আর একটা আকর্ষণীয় বিষয় হলো — রাতের আকাশে অনেকটা নীচ থেকে দেখা আলোকিত চালসা শহর। মনে হয় অজস্র তারা জ্বলছে। তার সাথে মায়াবী রাতে অনেক নিচ দিয়ে সর্পিল ভঙ্গিতে যাওয়া ট্রেনের বাঁশির শব্দও মনোমুগ্ধকর হয়। বিশেষ করে বর্ষার সময় বর্ষণমুখর রাতটি দারুণ উপভোগ্য হয়।
আর এখান থেকেই ঘুরে নিতে পারেন — ৭ পয়েন্টস (সামসিং, সুনতালেখোলা, রকি আইল্যান্ড, লালিগুরাস, ঝালং, বিন্দু ও মূর্তি), ফাগু গুম্বা, চেল খোলা, ডালিম টি গার্ডেন, গোরুবাথান ভিউ পয়েন্ট, পাপারখেতি, লাভা- রিশপ , লাল ঝামেলা বস্তি, চিসাং, রঙ্গো, তোদে, জলদাপাড়া, বেঙ্গল সাফারি পার্কও গাজোলডোবা এবং বেঙ্গল সাফারি পার্ক।
তাই ঘোরার জন্য গৌরিগাঁও কে নির্বাচন করুন। আর আমাদের পেজ ফলো করে কিংবা গুগুল রিভিউ দেখে আশা করি এটা বুঝতে পারছেন, যে আমাদের রিসর্টে এলে আপনি ঠকবেন না। আমরা সার্বিক ভাবে চেষ্টা করবো আপনাদের যথাযথ সার্ভিস দেওয়ার।

বুকিং এর জন্য
090073 87740